স্বামীর নাম ইনাম খন্দকার
রিতার বাবা বেশ চিন্তা মগ্ন হয়ে আছেন। তার চাকুরির মেয়াদ আছে আর মাত্র আট মাস। ঘরে এখনো অবিবাহিত মেয়ে। বয়স হয়তো খুব বেশি নয়। সবে মাত্র ১৮ পেড়িয়ে ১৯-এ পা দিয়েছে। বড় দুটি ভাইকে বিয়ে করিয়েই তিনি অনেকটা সর্বশান্ত। ছেলেদের ব্যবসায় টাকা দিয়ে তিনি নিজের জন্য কিছুই রাখেননি। মেয়েটা বিয়ে দেবেন কি করে? ছেলেরা নিজেদের সংসার গুছাতে ব্যস্ত। ভাবছেন, অবসর ভাতার টাকা থেকে বেশ কিছু টাকা তুলেনেবেন আগেই। তা দিয়ে জলদি জলদি রিতার বিয়ে দেবেন। রিতা দেখতে বেশ সেক্সি। তাকে দেখলেই যে কোন পুরুষের ধোন দাঁড়িয়ে যাবে। তার এক ফুপাতো ভাই তাকে নিয়ে খেলার ছলে একবার চোদা দিয়েছিল। তখন তার বয়স ১২ বছর। সে তখন কীযে সুখ পেয়েছিল, তার ইয়াত্তা নেই। কিন্তু, বয়স বাড়ার সাথে সাথে পিতা-মাতা আর ভাইদের শাসনের ফলে অন্য কোন ছেলের সাথে মেশার কোন রকম সুযোগই সে পায়নি।
অবশেষে, রিতার বাবা রিতার জন্য বিয়ে ঠিক করে ফেল্লেন। ছেলে দুবাই থাকে। দেশে আসবে কিছু দিনের মধ্যে। এরপর চলে যাবে কানাডা নতুন চাকুরি পেয়ে। রিতা কিছুই বলছে না। তার কোন মতামতও নেই। সে নিজেও নিজের যৌবন-জ্বালায় পুড়ছে প্রতি নিয়ত। স্বামীকে কল্পনা করেই তার দিন কাটছে। কবে আসবে সেই স্বপ্নের রাত। কবে মিটাবে তার যৌবনের জ্বালা। ঢেলে দেবে তার টাইট ভোদায় গরম বীর্য। আহা.]!!
আগষ্টের ৮ তারিখে রিতার বিয়ে হয়ে গেলো। তার স্বামীর নাম ইনাম খন্দকার। ছেলে দেখতে-শুনতে ভাল। সবাই খুব আনন্দ করলো। শ্বশুর বাড়িতে নেয়ার সময় রিতা অরেক কান্না-কাটি লাগিয়ে দিল। শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে রিতা অন্য রকম একটা অনুভূতি অনুভব করলো। এটা হবে তার বাড়ি, এটাই হবে তার সংসার। জীবনের সবচেয়ে মধূময় রাত আজ তার। সে কত সুখি, তা সে কল্পনা করতে থাকে।
সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রিতাকে ঢুকিয়ে দেয়া হয় বাসর ঘরে। মাঝারি সাইজের ঘর। আধা ঘন্টা পর তার স্বামী ঘরে ঢোকে। বন্ধুদের বিদায় দিতে তার এই দেরি। বন্ধুরা যাবার সময় তার স্বামীকে দিয়ে গিয়েছিল দুই প্যাকেট দামি কনডম! তার স্বামী তার পাশে বসে প্রথমেই বলতে লাগলো, তুমি কী সুখি আমাকে পেয়ে? রিতা লজ্জায় কোন কথা বললো না। তার স্বামী আবার বললো, “আমি কাডায় গিয়ে চাকুরিটা পাকা করেই তোমাকে নিয়ে যাবো ওখানে। সে পর্যন্ত একটু একা থাকতে হবে লক্ষীটি তোমাকে আমাকে ছাড়া। তাই এই ক’দিন তোমাকে আমি আদরে আদরে ভরিয়ে রাখবো। তুমিও কি তাই করবে।? রিতা যেন অন্য এক ঘোরের মধ্যে চলে গেল। সে তার স্বামীকে পেয়ে আজ উতলা। পুরো শরীরর শিরশির করে উঠলো। তার স্বামী তার মুখ থেকে ঘোমটা সরিয়ে কোপালে চুমো দিলো। তাতেই রিতা তার স্বামীর গায়ে হেরে পড়লো
দুজেন টুকটাক কিছু কথা বললো আস্তে আস্তে। কিন্তু, ক্রমেই দু’জনে উত্তেজিত হতে লাগলো। তার স্বামী তার একটা হাত নিয়ে রাখলো ধনের উপরে। রিতা শিহোরিত হলো। রিতাকে চুমোতে চুমোতে ভরিয়ে দিল। একটু পর দুধ মলতে লাগলো। তার ব্লাউজ খুলে ফেললো। রিতার দুধ দুটো দেখে তার স্বামী মাথা থারাপ অবস্থা। ইচ্ছে করছে, খেয়ে ফেলি। রিতার তার স্বামীকে চুমো দিতে শুরু করলো পাগলের মতো। আস্তে আস্তে দুজনই নগ্ন হয়ে গেলো।
তার স্বামী তার ভোদায় হাত দিয়ে ডলতে লাগলো। রিতা ঘোঙ্গাতে লাগলো। সে তার স্বামীকে শক্ত করে ধরে রাখলো। এবার তার স্বামী তাকে বললো, আমাকে কনডম পরিয়ে দাও। রিতা বললো, আমি এটা পারি না। তার স্বামী বললো, প্যাকেটের গায়ে নিয়ম লেখা আছে। রিতা নিয়ম দেখে কনডম পড়াতে গেল। কিন্তু শুকনো ধনে কনডম ভাল ভাবে ঢুকছিল না। তাই সে কায়দা করে ধনটা চুষলো। তাতেই, তার স্বামীর ব্যাপক মজা পেল। কনডম পড়ানোর পড়েই, রিতাকে তার স্বামী বিছানায় কায়দা করে শুইয়ে দিল। তার পাছার নিয়ে একটা বালিস দিয়ে নিল। এর পর রিতার দু’পা ফাঁক করে আস্তে আস্তে ঢুকাতে লাগলো মোটা ধনটা। রিতার প্রচন্ড ব্যাথায় ককিয়ে উঠলো। কিন্তু, তার স্বামী থামলো না। সে খুব জোরে চাপ দিতে লাগলো। রিতা যেন অজ্ঞান হয়ে যাবে, এমন অবস্থা। কিন্তু, দু’জনেই খুব শিহোরিত হচ্ছে প্রচন্ড ভাবে।
পুরো ধনটাই ঢুকিয়ে দেবার পর রিতা যেন চরম সুখে ভাবসতে লাগলে। অল্প খানিকটা রক্ত রেরিয়ে গিয়েছিল। সেই রাতে তার স্বামী তাকে দু বার চরম ভাবে চুদলো। এরপর, শ্বশুর বাড়িতেও গিয়ে চুদলো আবার। তারা হানিমুনে গিয়েছিল সিলেট। তার স্বামী সুযোগ পেলেই, যে কোন সময় রিতার দুধে হাত দেয়। ঠোঁটে চুমো দেয়। মাঝে মাঝে ভোদায় আঙুল দিয়ে ডলতে থাকে। রিতাও এতে সুখ পায়।
দেখতে দেখতে একমাস কেটে গেলো। রিতার স্বামী কানাডায় চলে গেল। রিতা হয়ে পড়লো একা। যাবার আগে রিতার স্বামী তাকে খুব ভালো করে চুদে গিয়েছিল কিন্তু, সে কিভাবে থাকে স্বামী ছাড়া? স্বামী হারা বধূর যৌন জ্বালা যে অনেক...
নুনু চুষে হয়রান
Post a Comment
Just what's a sex addiction and may or not it's simply treated? If solely there have been simple answers to those queries.
হাই
অমি লাকী আক্তার। আমার বয়স ২০ বছর। আমি দেখতে অনেক সুন্দরী আর সেক্সী। আমি রিয়েল সেক্স করি না কিন্তু ফোন সেক্স করি। আপনি যদি আমার সাথে ফোন সেক্স করতে চান তাহলে আমার এই মোবাইল (০১৭৭৮৭২৮৭৪৪) নম্বরে ৫০০/- টাকা বিকাশ করে পাঠান এবং আমাকে আপনার নাম ও বিকাশের মানি ট্রান্সফার কোড নম্বর টা মেসেজ করে দিন। তাহলে আমি আপনার ফোন রিসিভ করব এবং ৫০০/- টাকার বিনিময়ে আপনি ১ সপ্তাহ প্রতিদিন ১ ঘন্টা করে ফোন সেক্স করতে পারবেন। টাকা ও মেসেজ না পাঠিয়ে ফোন করলে আমি ফোন রিসিভ করবনা।
If anyone wants to chat call me 01706 2375 10
Post a Comment